You are currently viewing নবম শ্রেণি বিজ্ঞান এ্যাসাইনমেন্ট-১

নবম শ্রেণি বিজ্ঞান এ্যাসাইনমেন্ট-১

নবম শ্রেণি বিজ্ঞান এ্যাসাইনমেন্ট-১

নবম শ্রেণি বিজ্ঞান এসাইনমেন্ট ১

শিরোনামঃ  ১নং এ্যাসাইনমেন্ট, বিজ্ঞান

 ১মং প্রশ্নের উত্তর (ক)

যে তাপমাত্রায় কোনো তরল পদার্থ ফুটতে থাকে তাকে স্ফুটনাংক বলে অথাব যে অপমাত্রায় কোন তরল পদার্ধের বাষ্পীয় চাপ এক বায়ুমন্ডলীয় (1 atm) চাপের সমান হয় এবং তরলটি বুদবুদসহ ফুটতে থাকে, তাকে সেই তরল পদার্থের স্ফুটনাঙ্ক বলে।

আরো পড়ুনঃ

১মং প্রশ্নের উত্তর (খ)

কৈ মাছের জন্য পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেনের প্রয়োজন কারণ মাছ ও অন্যান্য জলজ প্রাণিরা ফুলকার সাহায্যে শ্বসনকার্য চালায়। পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেন না থাকলে মাছ তার শ্বসনকার্য চালাতে পারেনা।  প্রধানত ফাইটোপ্রাংকটন ও জলজ উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় যে অক্সিজেন  তৈঁর করে পুকুরের পানিতে দ্রবীভূত হয় । বায়ুযণ্ডল হতে সরাসরি পানির উপরিভাগেও কিছু অক্সিজেন মিশ্রিত হয় । পুকুরে বসবাসকারী মাছ, জলজ উত্তিদ ও অন্যান্য প্রাণী এ অক্সিজেন দ্বারা শ্বাসকার্য চালায় । রাতে সূর্যালোকের অভাবে সালোকসংশ্লেষণ হয় না বলে পানিতে কোনো অক্সিজেন তৈরি হয় না। এজন্য সকালে পুকুরে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যায় ও বিকেলে বেশি ধাকে। মাছ চাষের জন্য পুকুরের পানিতে অজিজেনের পরিমাপ কমপক্ষে ৫ মিলি গ্রাম/লিটার থাকা প্রয়োজন । তাই কৈ মাছের জন্য পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেনের প্রয়োজন।

 ১মং প্রশ্নের উত্তর (গ)

 ১মং প্রশ্নের উত্তর (গ)

উদ্দীপকের পছন্দনীয় ও অপছন্দনীয় খাবারগুলো খোকনের শারীরিক দক্ষতা অটুট রাখতে কী ধরণের ভূমিকা পালন করবে তা নিম্নে বিশ্লষণ করা হলো: রুটি, আলু ও বাদামে রয়েছে শর্করা। শর্করা শরীরের কর্মক্ষমতা বাড়ায় এবং তাপশক্তি উৎপাদন করে | জীবদেহে বিপাকীয় কাজের জন্য যে শক্তির প্রয়োজন হয়, সেটি কার্বোহাইড্রেট’জাতীয় খাদ্য জারণের ফলে উৎপন্ন হয়। গ্লাইকোজেন প্রাণীদেহে খাদ্যঘাটতিতে বা অধিক পরিশ্রমের সময় শক্তি সরবরাহ করে | সেলুলোজ একটি অপাচ্য প্রকৃতির শর্করা, এটি আঁশযুক্ত খাদ্য এবং এটি আমাদের দৈনন্দিন মল ত্যাগে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে । শর্করার অভাবজনিত রোগ থেকে রক্ষা পেতে আমাদের প্রতিদিন প্রয়োজনীয় শর্করাজাতীয় খাদ্য খেতে হয়না নিঃশ্বাস প্রশ্বাস বা শ্বসন প্রক্রিয়ায় আমরা বাতাস থেকে যে অক্সিজেন গ্রহণ এই অক্সিজেন আমাদের শরীরের কোষে পৌঁছে দেয় , সেখানে গ্ুকোজের সাথে বিক্রিয়া করে তাপশক্তি তৈরি করে এবং এই তাপশক্তি আমাদের সকল শক্তির উৎস |
মাছ ও মাংসে রয়েছে আমিষ।
শরীরে আমিষ পরিপাক হওয়ার পর সেগুলো আযামাইনো এসিডে পরিণত হয় ।    অর্থাৎ বলা যায় একটি নির্দিষ্ট আমিষের পরিচয় হয় কিছু আযামাইনো এসিড    দিয়ে । মানুষের শরীরে এ পর্যন্ত ২০ ধরনের আামাইনো এসিডের সন্ধান পাওয়া    গেছে এবং এই আযামাইনো এসিড হচ্ছে আমিষ গঠনের একক। ২০ টি আযামাইনো এসিডের মধ্যে ৮ টি আামাইনো এসিডকে অপরিহার্য আামাইনো এসিড বলা হয় | এই আটটি আযামাইনো এসিড ছাড়া অন্য সবগুলো আযামাইনো এসিড আমাদের শরীর সংস্লেষ করতে পারে । প্রাণিজ প্রোটিনে এই অপরিহার্য আটটি আযামাইনো এসিড বেশি থাকে বলে এর পুষ্টিমূল্য বেশি । প্রাণীদেহের গঠনে প্রোটিন অপরিহার্য । দেহকোষের বেশির ভাগই প্রোটিন দিয়ে তৈরি । 
শাকসবজি ও ফলমুলে রয়েছে ভিটামিন A ও C
দেহের স্বাভাবিক গঠন এবং বর্ধন সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন হওয়ার কাজ নিশ্চিত করে। দেহের বিভিন্ন আবরণী কলা যেমন, ত্বক , চোখের কর্ণিয়া ইত্যাদিকে স্বাভাবিক ও সজীব রাখে । হাড় এবং দাঁতের গঠন এবং দাঁতের মাড়ি সুস্থ রাখে । দৃষ্টিশক্তি ঠিক রাখে এবং রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে । দেহে রোগ সংক্রমণ প্রতিরোধ করে | শরীরের ক্ষত পুনর্গঠনের কাজে সাহায্য করে। ন্নেহ , আমিষ ও আযামাইনো এসিডের বিপাকীয় কাজে ভিটামিন C গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। 
পরিশেষে বলা যায় শর্করা জাতীয় খাবার বেশি খেরে শরীর মোটা হয়ে যায়। ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। প্রাণিজ আমিষে এবং ন্নেহ পদার্থে থাকে চর্বি, যা বেশি খেলে রক্তে কোলেস্টোরেল এবং উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার সম্ভবনা অনেক বেশি। তাই পছন্দনীয় খাবার ইচ্ছে হলেই বেশি খাওয়া যাবে না। আবার অপছন্দনীয় খাবার কমও খাওয়া যাবে না। সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে হলে সব খাবারই পরিমাণ মত খেতে হবে। সুষম খাবারের তালিকা তৈরি করতে হবে।

tag

নবম শ্রেণি বিজ্ঞান এ্যাসাইনমেন্ট-১, class 9 science assignment

Leave a Reply