বিসিএস সহ অন্যান্য চাকরির পরীক্ষায় বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের বাংলা ভাষার প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ নিয়ে অনেক প্রশ্ন এসে থাকে। আজকে আমরা বাংলা ভাষায় বহুল প্রচলিত অপপ্রয়োগের উদাহরণ নিয়ে হাজির হয়েছি । অনেকেই এগুলোকে বানান ও বাক্যশুদ্ধি হিসেবে বিবেচনা করে। এখান থেকে আপনারা বাংলা ভাষার প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ pdf download করতে পারবেন। এখানে প্রয়োগ অপপ্রয়োগ mcq টেস্ট দিতে পারবেন।
নদীর মতাে ভাষাও প্রবহমান। নদীর বাঁকের মতাে ভাষায়ও নিত্যনতুন উপাদান গৃহীত হয়। ভাষা ব্যবহার সম্পর্কে জনগােষ্ঠীর মধ্যে লক্ষ্য করা যায় নানা প্রবণতা, ফলে দেখা দেয় বহুমুখী সমস্যা। ভাষা পরিবর্তনের যে অন্তনিহিত স্রোত রয়েছে, নিয়মাবলি দিয়ে তা রােধ করা যায়। বাংলা ভাষায় এমন অনেক শব্দ ব্যবহৃত হচ্ছে, যা ব্যাকরণের নিয়মে অশুদ্ধ হলেও বহুল প্রচলিত। দীর্ঘকাল ধরে ব্যবহারের ফলে একটি অশুদ্ধ শব্দই আপাত শুদ্ধ হয়ে ওঠে, কখনাে কখনাে একটি অপপ্রয়ােগ ভাষা ব্যবহারকারীদের চেতনায় এমনভাবে গেথে যায়, শুদ্ধ প্রয়ােগটাই অপপ্রয়ােগ বলে মনে হয়।
বাংলা ভাষার বয়স এক হাজার বছরেরও বেশি। এ দীর্ঘ সময়ে বাংলা ভাষায় সংযুক্ত হয়েছে নতুন নতুন উপাদান। বিভিন্ন উপাদানে গঠিত বাংলা ভাষায় তাই লক্ষ্য করা যায় এক ধরনের সংকর চারিত্র্য। প্রায় ২৪ কোটি লােকের ভাষা বাংলা ভাষার ব্যবহার সম্যক বৃদ্ধি পেয়েছে সন্দেহ নেই। তবে একটি দুঃখজনক বিষয় নজরে পড়ে, তা হচ্ছে ভাষা ব্যবহারে অশুদ্ধি। ভাষার নিয়ম-শৃঙ্খলা সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণেই ঘটে ভাষার অপপ্রয়ােগ । ভাষা ব্যবহারে অশুদ্ধি সাধারণত তিনটি কারণে হয়ে থাকে। যথা :
- ক, উচ্চারণ দোষে
- খ. শব্দ গঠন ক্রটিতে এবং
- গ. শব্দের অর্থগত বিভ্রান্তিতে।
বাংলা ভাষার উচ্চারণে যথেচ্ছাচার লক্ষ্য করা যায়। আঞ্চলিক ভাষার উচ্চারণ-প্রভাব থেকে অনেকেই মুক্ত হতে পারেন না। অন্যদিকে শব্দের শুদ্ধ উচ্চারণের প্রতিও সতর্ক থাকেন না। এই উচ্চারণ-বিকৃতির প্রভাবে বানানেও অশুদ্ধি ঘটে। অত্যাধিক’, ‘অদ্যপি’, ‘অনাটন, উত্যাক্ত’ ইত্যাদি ভুল বানান উচ্চারণদোষেই ঘটেছে। বানান ভাষাপ্রয়ােগের একটি প্রধান অংশ। শব্দের গঠনরীতি সম্পর্কে অজ্ঞতার ফলে শব্দের বানান-বিভ্রান্তি ঘটে থাকে। বানানের শুদ্ধাশুদ্ধি-বিচারে ব্যাকরণের আলােচনা তাই অপরিহার্য। বিশেষ্য-বিশেষণকে যথাযথ চিহ্নিত না করার কারণেই উল্কর্ষতা, সখ্যতা, অপকর্ষতা, সৌজন্যতা ইত্যাদি লিখিত হয়। শব্দের যথাযথ অর্থ সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান না থাকার কারণেও প্রয়ােগ বিভ্রান্তি ঘটে থাকে। এই বিভ্রান্তির ফলে ভুল শব্দ যেমন ব্যবহৃত হয়, তেমনি বাক্যেও যথাস্থানে শব্দ অন্বিত হয় না। এছাড়া বহুবচনের দ্বিত্ব ব্যবহার, অনন্বয় দোষ, বিশেষ্য ও বিশেষণ সম্পর্কে ধারণার অভাব, শব্দের গঠনগত অদ্ধি, শব্দকে বিনা প্রয়ােজনে নারীবাচক করা ইত্যাদি কারণেও শব্দের অপপ্রয়ােগ ঘটে থাকে।
বাংলা ভাষায় বহুল প্রচলিত অপপ্রয়োগের উদাহরণ
বলার সময় আমরা যেভাবেই বলি না কেন, লেখার সময় বাবে ব্যবহৃত শব্দাবলির নির্ভুল প্রয়ােগে সতর্ক থাকতে হবে। লেখার ক্ষেত্রে অবশ্যই বানানের অদ্ধি, বাক্যে পনের অপপ্রয়ােগ; পদবিন্যাসের ক্রটি এবং সাধু ও চলিত ভখার মিশ্রণজনিত ত্রুটি সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে।
প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ এর বহুবচনের অপপ্রয়ােগজনিত ভুল
অনেক সময় অশুদ্ধভাবে বহুবচনের দ্বিত্ব ব্যবহার করা হয়। এ প্রকণতা এত ব্যাপক যে, এ ক্রটি নিরূপণ করা দুরূহ হয়ে ওঠে। যেমন-
অপপ্রয়ােগ। | শুদ্ধ প্রয়োগ |
সার্কভুক্ত অন্যান্য দেশগুলাে | সার্কভুক্ত অন্যান্য দেশ; অথবা, সার্কভুক্ত অন্য দেশগুলাে |
সব প্রকাশ মাধ্যমগুলো | প্রকাশ মাধ্যমগুলো, অথবা, সব প্রকাশ মাধ্যম। |
অনেক ছত্রগণ | অনেক ছত্র |
নিম্নলিখিত সব শিক্ষার্থীগণ | নিম্নলিখিত সব শিক্ষার্থী; অথবা, নিম্নলিখিত শিক্ষার্থীগণ |
সকল দর্শকমণ্ডলী | সকল দর্শক; অথবা, দর্শকমণ্ডলী |
সব উপদেষ্টামণ্ডলী | সব উপদেষ্টা; অথবা উপদেষ্টামণ্ডলী |
সকল বন্যার্তদের | সকল বন্যার্তকে |
কতিপয় সিদ্ধান্তগুলাে | কতিপয় সিদ্ধান্ত |
পশ্চিমাঞ্চলের সব জেলাসমূহে | পশ্চিমাঞ্চলের সব জেলায়; অথবা, পশ্চিমাঞ্চলের জেলাসমূহে |
অন্যান্য বিষয়গুলাের | অন্য বিষয়গুলাের; অথবা, অনানা বিষয়ের |
* স্মরণ রাখতে হবে বহুবচনের পর দ্বিত্ব প্রয়ােগ হয় না ।
প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ এর শব্দের অপপ্রয়ােগজনিত ভূল
শব্দ প্রয়ােগের নিয়ম জানা থাকলে অপপ্রয়ােগের হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায় । নিচে শব্দের অপপ্রয়ােগের কিছু উদাহরণ কারণসহ তুলে ধরা হলো :
অশ্রূজল : চোখের জল অর্থে ব্যবহার অশুদ্ধ। ‘অশ্রু’ অর্থই চোখের জ্বল।
অজ্ঞানতা : ‘অজ্ঞানতা” শব্দটি অজ্ঞতা অর্থে প্রয়ােগ অশুদ্ধ। অজ্ঞানতা ‘ শব্দের প্রকৃত অর্থ জ্ঞানশূন্যতা ।
আয়ত্তাধীন : ‘আয়ত্ত’ শব্দের অর্থই অধীন। অয়ক্তের পর অধীন ব্যবহার বাহুল্য।
আকণ্ঠ পর্যন্ত: আকণ্ঠ শব্দই কষ্ঠ পর্যন্ত বােঝায়। এখানে পর্যন্ত ব্যবহার বাহুল্য।
আশ্চর্য : মূল অর্থ বিস্ময়কর। বিস্মিত অর্থে ব্যবহার প্রচলি হলেও ভুল, শুদ্ধরূপ হবে আশ্চর্যান্বিত।
ইদানীংকালে : ইদানীং অৰ্থ বৰ্তমান কাল । এর সঙ্গে ‘কাল’ যােগ করা অপপ্রয়ােগ।
খাঁটি গরুর দুধ : কথাটি অর্থহীন। শুদ্ধরূপ হবে ‘গরুর খাঁটি দুধ’।
জন্মবার্ষিকী : জন্মবার্ষিক শব্দই যথেষ্ট । এক্ষেত্রে স্ত্রী প্রত্যয় যােগ বহুল প্রচলিত হলেও অশুদ্ধ।
প্রেক্ষিত : মূল অর্থ প্রেক্ষণ বা দর্শন করা হয়েছে। প্রেক্ষিত হচ্ছে প্রেক্ষণ শব্দের বিশেষণ। পরিপ্রেক্ষিত (পটভূমি বা পারিপার্শ্বিক) অর্থে প্রেক্ষিত শব্দটির ব্যবহার অশুদ্ধ।
জন্মজয়ন্তী : ‘জয়ন্তী’ শব্দের মাঝেই আছে জন্য প্রসঙ্গ। কাজেই জয়ন্তীর পূর্বে ‘জন্ম’ শব্দের ব্যবহার অশুদ্ধ।
অত্র-তত্র-যত্র : অত্র শব্দের অর্থ “এখানে’, ‘তত্র’ অর্থ ‘সেখানে’ এবং যত্র’ শব্দের অর্থ যেখানে তাই
অত্র’ বললে ‘এই’ বােঝার কারণ নেই। যেমন : ‘এই অফিস’ অর্থে ‘অত্র অফিস লিখলে অশুদ্ধ হবে।
অন্তরীণ : ‘অন্তরিন’ শব্দের অর্থ কারাগারের বাইরে কাউকে আবদ্ধ করে রাখা । অনেকে ‘অন্তরিন’ শব্দটিকে ‘অন্তরীণ’ লিখে থাকেন, যা প্রমিত বানানরীতি অনুযায়ী অশুদ্ধ।
বৈদেহী/বিদেহী ; ‘বিদেহ’ শব্দের অর্থ দেহশূন্য বা অশরীরী। বিদেহ শব্দটি বিশেষণ, কিন্তু ঈ’ প্রত্যয়যােগে পুনরায় বিশেষণ করা হয় ‘বিদেহী’ । প্রচলিত হলেও বিদেহী’ ও বৈদেহী উভয় শব্দের প্রবােগই অশুদ্ধ।
ভাষাভাষী : ভাষা ব্যবহারকারী অর্থে ভাষীই যথার্থ ও যথেষ্ট। ভাষাভাষী প্রয়ােগ অশুদ্ধ।
শায়িত ; ‘শাষিত’ শব্দের অর্থ ‘শয়ন করা হয়েছে এমন’ । যিনি নিজে শুয়ে আছেন তাকে ‘শয়ান’ বলা হয়। শুয়ে আছেন অর্থে ‘শায়িত শব্দের প্রয়ােগ প্রচলিত হলেও অদ্ধ।
সমৃদ্ধশালী/সম্পদশালী ; সমৃদ্ধ (বিশেষণ) শব্দের অর্থ সম্পদশালী বা প্রাচুর্যযুক্ত। ‘শালী’ যােগ করে বিশেষণ পদ পুনরায় বিশেষণ করা অর্থহীন ও অশুদ্ধ
ফলশ্রুতি : শব্দটির আভিধানিক অর্থ পূণ্যকর্ম করলে যে ফল হয় তার বিবরণ বা তা শোনা। অফিস-আদালত, স্কুল-কলেজে যে অর্থে ফলশ্রুতি লেখা হচ্ছে তা ভুল। তার বদলে ফলাফল, ফল, পরিণতি ব্যবহার শুদ্ধ।
প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ এর শব্দের বানানগত অশুদ্ধি/অপপ্রয়ােগ
বানান ভাষাপ্রয়ােগের একটি প্রধান অংশ। বানানরীতি সম্পর্কে অজ্ঞতার ফলে শব্দের বানান-বিভ্রান্তি ঘটে থাকে। এ রকম কিছু অপপ্রয়ােগের উদাহরণ নিচে দেয়া হলাে :
অশুদ্ধ | শুদ্ধ |
অপেক্ষমান | অপেক্ষমাণ |
উদগীরণ | উদগিরণ |
উল্লেখিত | উল্লিখিত |
চোষ্য | চুষ্য |
ছত্রছায়া | ছত্রচ্ছায়া |
প্রাণীবিদ্যা | প্রাণিবিদ্যা |
মনোকষ্ট | মনঃকষ্ট |
মন্ত্রীসভা | মন্ত্রিসভা |
মন্ত্রীপরিষদ | মন্ত্রিপরিষদ |
শিরচ্ছেদ | শিরশ্ছেদ |
প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ এর শব্দের গঠনগত অপপ্রয়ােগ
শব্দের গঠনরীতি সম্পর্কে অজ্ঞতার ফলে শব্দ ব্যবহারে বিভ্রান্তি ঘটে থাকে। যেমন—
অশুদ্ধ | শুদ্ধ |
অতলস্পর্শী | অতলস্পর্শ |
অর্ধাঙ্গিনী | অর্ধাঙ্গী |
আপ্রাণ | প্রাণপণ |
আয়ত্তাধীন | আয়ত্ত |
অভ্যন্তরীণ | অভ্যন্তরীণ |
ইতিপূর্বে | ইতঃপূর্বে |
একত্রিত | একত্র |
কনিষ্ঠতম | সর্বকনিষ্ঠ |
কর্তাগণ | কর্তৃগণ |
কর্মকর্তাগণ | কর্মকর্তৃগণ |
সম্ভব | সম্ভবপর |
কৃচ্ছ্রতা | কৃচ্ছ্র |
কেবলমাত্র | কেবল মাত্র |
চলমান | চলন্ত |
নিঃশেষিত | নিঃশেষ |
নিরাশা | নৈরাশ্য |
বিদ্বান জন | বিদ্বজ্জন |
শুধুমাত্র | শুধু মাত্র |
মৃহ্যমান | মোহ্যমান |
সকাতর | কাতর |
সঠিক | ঠিক |
সমতুল্য | সম তুল্য |
ভাষাভাষী | ভাষী |
প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ এর প্রায় সমোচ্চারিত শব্দের বানান
শব্দের সঠিক অর্থ সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান না থাকার কারণে ও প্রয়োগ বিভ্রান্তি ঘটে থাকে এই বিভ্রান্তির ফলে বাক্যের মূল শব্দ ব্যবহৃত হয় যেমন-
অশুদ্ধ | শুদ্ধ |
অণু | বস্তুর ক্ষুদ্রতম অংশ |
অনু | পশ্চাৎ |
অশ্ব | ঘোড়া |
অশ্ম | পাথর |
আবরণ | আচ্ছাদন |
আভরণ | অলংকার |
আষাঢ় | বর্ষা ঋতুর প্রথম মাস |
আসার | বৃষ্টি জল কনা |
গর্ব | অহংকার |
গর্ভ | উদয় অভ্যন্তর |
ছাড় | ত্যাগ বাদপড়া |
ছার | তুচ্ছ, নগণ্য, অধম |
ডাকা | আহবান করা |
ঢাকা | আবৃত করা |
দীপ | প্রদীপ |
দ্বিপ | হাতি |
নীড় | পাখির বাসা |
নির | জল পানি |
বাঁক | বক্র |
বাক | কথা বল |
বাঁশি | বংশী |
বাসি | টাটকা নয় |
অবদান | কীর্তি |
অবধান | মনোযোগ |
আদি | প্রথম |
আধি | বিপদ |
আবাস | বাসস্থান |
আভাষ | ভূমিকা আলাপ |
কাঁদা | ক্রন্দন |
কাদা | কর্দম |
গাদা | স্তুপ |
গাধা | গর্ধব |
জাল | নকল, ফাঁদ |
জ্বাল | আগুনের আঁচ |
দিন | দিবস |
দীন | দরিদ্র |
নড়ি | ধমনি |
নারী | রমণী |
বাক্যে শব্দের অশুদ্ধ ও শুদ্ধ প্রয়ােগ
অশুদ্ধ | শুদ্ধ |
অপমান হবার ভয় নেই। | অপমানিত হবার ভয় নেই। |
আমার এই পুস্তকের কোন আবশ্যক নেই। | আমার এই পুস্তকের কোন আবশ্যকতা নেই। |
একথা প্রমাণ হয়েছে। | এ কথা প্রমাণিত হয়েছে। |
খাটি গরুর দুধ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। | গরুর খাঁটি দুধ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। |
গৌরব লােপ হয়েছে। | গৌরব লােপ পেয়েছে/ গৌরব লুপ্ত হয়েছে। |
তারা একত্রে গমন করলাে। | তারা একত্র গমন করলাে। |
তিনি আরােগ্য হলেন। | তিনি আরােগ্য লাভ করলেন। |
তেজস্ক্রিয় বস্তু সারা ইউরােপকে ছাইয়ে ফেলে । | তেজস্ক্রিয় বস্তু সারা ইউরােপকে ছেয়ে ফেলে। |
নদীর জল হ্রস হয়েছে। | নদীর জল-হাস পেয়েছে। |
পরবর্তীতে আপনি আসবেন। | পরবর্তীকালে আপনি আসবেন। |
পূর্বদিকে সূর্য উদয় হয়। | পূর্বদিকে সূর্যের উদয় হয় । |
রৈবিক গল্পের উপজীব্যতা বহুমুখী বিষয়। | রাবীন্দ্রিক গল্পের উপজীব্য বহুমুখী বিষয়। |
সঙ্কট অবস্থায় পড়লাম। | সঙ্কটজনক অবস্থায় পড়লাম। |
সভায় অনেক ছাত্রগণ এসেছিল | সভায় অনেক ছাত্র এসেছিল। |
সে সমস্ত কথা বিস্তারিত বলল । | সে সমস্ত কথা বিস্তারিতভাবে বলল। |
আরো পড়ুুনঃ